০২:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

‎ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন – এ্যাড. সিমকী ইমাম খান

  • প্রকাশের সময় : ১০:৪২:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫
  • 60

‎মোঃ মোসলেম উদ্দিন সিরাজী ‎সিরাজগঞ্জ 

‎বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে ১৭ বছর রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করেছি, কখনো রাজপথে থেকে সরে দাঁড়ায়নি, হুমকি-ধামকি, পুলিশের হয়রানী মোকাবেলা করেই সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) এক অংশ আসনে বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করতে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করেছি।

এজন্যই আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) এক অংশ আসনে বিএনপি থেকে আমি মনোনয়ন পাবো ইনশাল্লাহ। ইতিমধ্য তিনি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন, পৌরসভা, ওয়ার্ড,

পাড়া-মহল্লায় ও হাট-বাজারে তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা দাবি সম্বলিত লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষে ভোট প্রার্থনাকালে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান সাংবাদিকদের কাছে এমন কথা বলেন,

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বিএনপির একার দফা নয়। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশ কিভাবে পরিচালিত হবে তাই লেখা রয়েছে তারেক রহমানের ৩১ দফায়, সেগুলো ৩১ দফায় বিস্তারিত বলা আছে। সংস্কারের প্রশ্নে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ৩১ দফার বিকল্প নেই।

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে আর ফ্যাসিবাদ আসতে পারবে না। এ সময় তিনি আরও বলেন, গত ১৫ বছর ধরে সাধারণ মানুষ ভোট দেয়ার সুযোগ পাননি। এর ফলে রাষ্ট্রের মানুষ তার স্বাভাবিক মালিকানা হারিয়ে ফেলেছেন।

এখন সেই মালিকানা গণতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক পথে পুনঃপ্রতিষ্ঠার সময় এসেছে। মানুষ অধীর আগ্রহে ভোট দেয়ার জন্য অপেক্ষা করেছেন, যাতে তারা নিজের পছন্দের সরকার বেছে নিতে পারেন। আমার বিশ্বাস, “দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয়, তাহলে জনগণের ভালোবাসায় বিজয় সম্ভব।

‎সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) এক অংশ আসনে দলমত নির্বিশেষে একজন জনপ্রিয় নারী নেত্রীর নাম এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান। দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় থাকা এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান শুধু রাজনৈতিক সংগ্রামেই নয়, সামাজিক এবং মানবিক নানা কর্মকাণ্ডে নিজের অবস্থান দৃঢ় করেছেন।

দুঃসময়ে নেতাকর্মীদের পাশে থেকে সহমর্মিতা ও সাহস যুগিয়ে তিনি হয়ে উঠেছেন নির্ভরতার প্রতীক। দমন-পীড়নের সময় মামলাবলিতে জর্জরিত দলের কর্মীদের আইনি সহায়তা দিয়ে সহযোদ্ধাদের পাশে থেকেছেন একজন অভিভাবকের মতো।

২০১৪ সালের ‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’ আন্দোলনে জীবনবাজি রেখে রাজপথে সাহসী ভূমিকা রাখেন তিনি। সেই সময় তার সাহসিকতা ও রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা দলীয় নেতাকর্মীদের মনে নতুন প্রেরণা জোগায়।

দলের আন্দোলন-সংগ্রামে রাজপথে তার সরব উপস্থিতি তাকে একজন আপসহীন ও কর্মীবান্ধব নেত্রীতে রূপান্তর করেছে। শুধু রাজনৈতিক অঙ্গনে নয়, সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেও পিছিয়ে নেই এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান।

তিনি উল্লাপাড়া ও সলঙ্গা অঞ্চলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও অসহায় জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে একজন মানবিক নেত্রী হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। গরীব শিক্ষার্থীদের সহায়তা, চিকিৎসা খাতে অনুদান এবং ধর্মীয় ও সামাজিক উন্নয়নে অব্যাহত ভূমিকা রেখে চলেছেন।

ইতো মধ্যেই এ্যাডভোকেট সিমকী ইমামের ব্যানার-ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে উল্লাপাড়া-সলঙ্গার বাজারে বাজারে। জনগণের দৃষ্টি কেড়ে নেওয়া এসব ব্যানার ও প্রচারণায় ফুটে উঠেছে তার রাজনৈতিক অবস্থান, জনসম্পৃক্ততা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।

২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বিএনপির দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন। তখন থেকেই তিনি নির্বাচনমুখী সাংগঠনিক কার্যক্রম এবং জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধিতে কাজ করে যাচ্ছেন।

জনপ্রিয়

২০১৮ সালে সংসদে যাওয়া দলীয় প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে বিএনপির মশাল মিছিল

‎ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন – এ্যাড. সিমকী ইমাম খান

প্রকাশের সময় : ১০:৪২:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫

‎মোঃ মোসলেম উদ্দিন সিরাজী ‎সিরাজগঞ্জ 

‎বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে ১৭ বছর রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করেছি, কখনো রাজপথে থেকে সরে দাঁড়ায়নি, হুমকি-ধামকি, পুলিশের হয়রানী মোকাবেলা করেই সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) এক অংশ আসনে বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করতে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করেছি।

এজন্যই আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) এক অংশ আসনে বিএনপি থেকে আমি মনোনয়ন পাবো ইনশাল্লাহ। ইতিমধ্য তিনি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন, পৌরসভা, ওয়ার্ড,

পাড়া-মহল্লায় ও হাট-বাজারে তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা দাবি সম্বলিত লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষে ভোট প্রার্থনাকালে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান সাংবাদিকদের কাছে এমন কথা বলেন,

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বিএনপির একার দফা নয়। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশ কিভাবে পরিচালিত হবে তাই লেখা রয়েছে তারেক রহমানের ৩১ দফায়, সেগুলো ৩১ দফায় বিস্তারিত বলা আছে। সংস্কারের প্রশ্নে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ৩১ দফার বিকল্প নেই।

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে আর ফ্যাসিবাদ আসতে পারবে না। এ সময় তিনি আরও বলেন, গত ১৫ বছর ধরে সাধারণ মানুষ ভোট দেয়ার সুযোগ পাননি। এর ফলে রাষ্ট্রের মানুষ তার স্বাভাবিক মালিকানা হারিয়ে ফেলেছেন।

এখন সেই মালিকানা গণতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক পথে পুনঃপ্রতিষ্ঠার সময় এসেছে। মানুষ অধীর আগ্রহে ভোট দেয়ার জন্য অপেক্ষা করেছেন, যাতে তারা নিজের পছন্দের সরকার বেছে নিতে পারেন। আমার বিশ্বাস, “দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয়, তাহলে জনগণের ভালোবাসায় বিজয় সম্ভব।

‎সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) এক অংশ আসনে দলমত নির্বিশেষে একজন জনপ্রিয় নারী নেত্রীর নাম এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান। দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় থাকা এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান শুধু রাজনৈতিক সংগ্রামেই নয়, সামাজিক এবং মানবিক নানা কর্মকাণ্ডে নিজের অবস্থান দৃঢ় করেছেন।

দুঃসময়ে নেতাকর্মীদের পাশে থেকে সহমর্মিতা ও সাহস যুগিয়ে তিনি হয়ে উঠেছেন নির্ভরতার প্রতীক। দমন-পীড়নের সময় মামলাবলিতে জর্জরিত দলের কর্মীদের আইনি সহায়তা দিয়ে সহযোদ্ধাদের পাশে থেকেছেন একজন অভিভাবকের মতো।

২০১৪ সালের ‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’ আন্দোলনে জীবনবাজি রেখে রাজপথে সাহসী ভূমিকা রাখেন তিনি। সেই সময় তার সাহসিকতা ও রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা দলীয় নেতাকর্মীদের মনে নতুন প্রেরণা জোগায়।

দলের আন্দোলন-সংগ্রামে রাজপথে তার সরব উপস্থিতি তাকে একজন আপসহীন ও কর্মীবান্ধব নেত্রীতে রূপান্তর করেছে। শুধু রাজনৈতিক অঙ্গনে নয়, সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেও পিছিয়ে নেই এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান।

তিনি উল্লাপাড়া ও সলঙ্গা অঞ্চলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও অসহায় জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে একজন মানবিক নেত্রী হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। গরীব শিক্ষার্থীদের সহায়তা, চিকিৎসা খাতে অনুদান এবং ধর্মীয় ও সামাজিক উন্নয়নে অব্যাহত ভূমিকা রেখে চলেছেন।

ইতো মধ্যেই এ্যাডভোকেট সিমকী ইমামের ব্যানার-ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে উল্লাপাড়া-সলঙ্গার বাজারে বাজারে। জনগণের দৃষ্টি কেড়ে নেওয়া এসব ব্যানার ও প্রচারণায় ফুটে উঠেছে তার রাজনৈতিক অবস্থান, জনসম্পৃক্ততা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।

২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বিএনপির দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন। তখন থেকেই তিনি নির্বাচনমুখী সাংগঠনিক কার্যক্রম এবং জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধিতে কাজ করে যাচ্ছেন।