১০:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

ঈদগাঁও থানার এএসআই নোমানের বিরুদ্ধে টমটম চালককে মারধর করে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : ০৯:০০:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
  • 54

মোহাম্মদ সেলিম, ঈদগাঁও,(কক্সবাজার)

কক্সবাজারের ঈদগাঁওতে ফরিদ নামের এক টমটম চালককে মারধর করে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে এ এএসআই নোমানর বিরুদ্ধে।

মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাত ২ টার দিকে থানার গেইটে এ ঘটনা ঘটে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে ফরিদ নামের ভূক্তভোগী দাবি করেন, তাকে ঈদগাঁও থানার এ এসআই নোমান মারধর করে পকেটে থাকা টাকা গুলো নিয়ে ফেলেন।এ ঘটনায় তিনি ওসির নিকট বিচার দাবি করেন।

অভিযোগ উঠা এএসআই নোমানের সাথে কথা হলে তিনি রাতে থানার গেইট দেখে তাকে ধমক দেয় বলে জানান মারধর ও টাকা হাতিয়ে নেয়ার কথা মিথ্যা বলে দাবি করেন।
এ বিষয়ে থানার অফিসার্স ইনচার্জ ফরিদা ইয়াসমিনের কাছে জানতে চাইলে বলেন, তিনিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এরকম একটি ঘটনা প্রচার হয়েছে শুনে উক্ত কর্মকর্তাকে ডেকে বিষয়টি জেনে উক্ত ফরিদকে ডাকতে পাঠান। পরে উভয়ের কথা শুনে জানলাম মারধর ও টাকা নিয়ে ফেলার ঘটনা সত্য নয়। তবে গভীর রাতে থানার আশপাশ এলাকায় দীর্ঘ সময় তার ঘুরা ফেরা সন্দেহজনক হলে নোমান তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে স্থান ত্যাগ করতে বলেন। বলার পরও না যাওয়ায় তাকে কঠোর ভাবে ধমক দেয়া হয়। এ ঘটনাকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

জনপ্রিয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে পদ্মা তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখবে মির্জা ফখরুল

ঈদগাঁও থানার এএসআই নোমানের বিরুদ্ধে টমটম চালককে মারধর করে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ

প্রকাশের সময় : ০৯:০০:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

মোহাম্মদ সেলিম, ঈদগাঁও,(কক্সবাজার)

কক্সবাজারের ঈদগাঁওতে ফরিদ নামের এক টমটম চালককে মারধর করে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে এ এএসআই নোমানর বিরুদ্ধে।

মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাত ২ টার দিকে থানার গেইটে এ ঘটনা ঘটে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে ফরিদ নামের ভূক্তভোগী দাবি করেন, তাকে ঈদগাঁও থানার এ এসআই নোমান মারধর করে পকেটে থাকা টাকা গুলো নিয়ে ফেলেন।এ ঘটনায় তিনি ওসির নিকট বিচার দাবি করেন।

অভিযোগ উঠা এএসআই নোমানের সাথে কথা হলে তিনি রাতে থানার গেইট দেখে তাকে ধমক দেয় বলে জানান মারধর ও টাকা হাতিয়ে নেয়ার কথা মিথ্যা বলে দাবি করেন।
এ বিষয়ে থানার অফিসার্স ইনচার্জ ফরিদা ইয়াসমিনের কাছে জানতে চাইলে বলেন, তিনিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এরকম একটি ঘটনা প্রচার হয়েছে শুনে উক্ত কর্মকর্তাকে ডেকে বিষয়টি জেনে উক্ত ফরিদকে ডাকতে পাঠান। পরে উভয়ের কথা শুনে জানলাম মারধর ও টাকা নিয়ে ফেলার ঘটনা সত্য নয়। তবে গভীর রাতে থানার আশপাশ এলাকায় দীর্ঘ সময় তার ঘুরা ফেরা সন্দেহজনক হলে নোমান তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে স্থান ত্যাগ করতে বলেন। বলার পরও না যাওয়ায় তাকে কঠোর ভাবে ধমক দেয়া হয়। এ ঘটনাকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।