০২:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

ধানের শীষ প্রতীক পেলে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে বিজয়ী হওয়ার আশা

  • প্রকাশের সময় : ০৬:০৬:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 51

‎‎মোঃ মোসলেম উদ্দিন সিরাজী ‎সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি

‎সিরাজগঞ্জের রাজনীতিতে যে কয়জন কর্মীবান্ধব, জনপ্রিয়, সৎ ও ত্যাগী নেতা রয়েছেন তার মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ও বিএনপির উপদেষ্টা সিরাজগঞ্জ জেলা ও সাবেক সিনিয়র যুগ্ন-আহ্বায়ক উল্লাপাড়া থানা ,বিএনপির আজীবন সদস্য শহীদ জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান। দীর্ঘ ২৫ বছরের রাজনৈতিক জীবনে জাতীয়তাবাদী আদর্শের প্রতি অবিচল আনুগত্য রেখে জেল, জুলুম, হামলা-মামলা উপেক্ষা করে আজ ও মাঠে  রয়েছেন এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান । বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে হামলা মামলা ঘাড়ে নিয়ে এখন অবদি পর্যন্ত টিকে রয়েছেন  তৃণমূল কর্মী বান্ধব এই নেত্রী। দল ও দেশের জন্য নিঃস্বার্থ আন্দোলন-সংগ্রাম করে যাওয়া নেত্রী এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান এবার সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) একঅংশে সংসদীয় আসনের এমপি হিসেবে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশায় রয়েছেন মাঠে। তাঁর প্রিয় উল্লাপাড়াকে মাদক-সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজ মুক্ত করে একটি সুন্দর মডেল উল্লাপাড়া হিসেবে গড়ে তোলার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন মাঠ পর্যায়ের সকল কার্যক্রম। সম্প্রতি চ্যানেল এইচডি, খবর সকাল বিকাল, মানবাধিকার ক্রাইম পত্রিকার সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধির সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় রাজনৈতিক জীবনের উত্থান, তৃণমূলের সাথে সম্পর্ক, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা এবং ভবিষ্যতের কর্মপরিকল্পনার কথা জানান। এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান। তিনি বলেন, আমি ছাত্রী অবস্থাতেই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হতে পেরেছি। আজীবন সদস্য, ঢাকা বার এ্যাসোসিয়েশন, আজীবন সদস্য ইনকাম ট্যাক্স বার এ্যাসোসিয়েশন, আজীবন সদস্য সিরাজগঞ্জ বার এ্যাসোসিয়েশন, সাবেক যুগ্ন – সাধারণ সম্পাদক, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম ঢাকা ইউনিট, সাবেক নির্বাচিত সদস্য আইনজীবী সমিতি ঢাকা, সদস্য ইন্টারন্যাশনাল বার এ্যাসোসিয়েশন, জাতীয় দৈনিক আজকালের বাংলাদেশ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক, সদস্য ঢাকা  আর্মি গলফ ক্লাব, জহুরা মহিউদ্দিন খান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, নেওয়ার গাছা উল্লাপাড়া বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির তিনবার সভাপতির দায়িত্ব পালন করিতেছি। আমি দলকে অনেক কিছু দিয়েছি। আমার পরিবার তথা আমি কিছু পাওয়ার জন্য দল করি না। এখন উল্লাপাড়াবাসীর প্রত্যাশা তারা আমাকে এমপি হিসেবে দেখতে চায়। আমি ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে এসেছি। আমার ত্যাগ, আমার উপর যে নির্যাতন, আমাকে বিভিন্ন ভাবে হামলা – মামলার ভয় দেখানো হয়েছে। ১৫ বছর আমি রাজপথে থেকে যুদ্ধ করেছি। নেতাকর্মীকে সু-সংগঠিত করেছি, ঐক্যবদ্ধ রেখেছি। মানুষের পাশে থেকেছি। আমার নেতাকর্মী যারা জেল – জুলুম খেটেছে তাদের পরিবারের পাশে থেকেছি এবং তাদের কে বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করেছি। তাদের চাহিদা অনুযায়ী আমি আজ এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী হয়েছি। এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান আর ও বলেন, ফ্যাসিষ্ট খুনী হাসিনার আমলে আমাকে মিথ্যা মামলার আসামি করা হয়েছে । একটা মামলা ভেঙে খন্ড খন্ড মামলা হয়েছে। ১৫ বছর আমি বাড়িতে ঘুমাতে পারি নাই। তবুও অনেক কষ্টে রাত্রি যাপন করতে হয়েছে। পুলিশের টার্গেটে ছিলাম আমি। বিশেষ করে এই আসনটা ছিলো এইচ টি ইমামের ছেলে তানভীর ইমামের। বাপ ছিলো ভোট কারচুপির মাস্টারমাইন্ড আর তার ছেলে ছিলো বিএনপির উপর নির্যাতনকারী। সেই নির্যাতনকে উপেক্ষা করে পুলিশের বাধা বিপত্তির মধ্য দিয়েই আমি রাজপথে আন্দোলন করেছি। তিনি বলেন, উল্লাপাড়া বিএনপি আমার নেতৃত্বে সু-সংগঠিত আছে। আমার ডাকে লক্ষ মানুষের সমাগম হয়। বিগত দিনে আওয়ামী লীগ অর্থাৎ হাসিনা সরকারের স্বৈরা শাসকেরা আমাকে বিভিন্ন ভাবে হামলা মামলার ভয় ভীতি দেখিয়েছে। আমি যখন মাঠ পর্যায়ে কোনো ইউনিয়ন বা ওয়ার্ডে যাই আমাকে দেখার জন্য মানুষের ঢল নামে। বিগত ২৫ বছরের রাজনীতিতে মানুষের ভালোবাসাটা অর্জন করেছি। আমার স্বপ্ন এই উল্লাপাড়াকে একটি সুন্দর ও মডেল  উল্লাপাড়া হিসেবে গড়ে তোলা, শিক্ষানগরী, স্বাস্থ্যসেবা, সু-শাসন সবকিছু দেওয়ার জন্য আমার যে আশা সেটা পূরণ করতে চাই। সেটা বাস্তবায়নের জন্যই এমপি প্রার্থী হয়েছি। সম্মান দেওয়া এবং নেওয়ার মালিক একমাত্র আল্লাহ তায়ালা , সম্মান কেউ জোর করে নিতে পারবে না। আমি বিএনপি পরিবারের একজন, আমি শহীদ জিয়া পরিবারের একজন। তারেক রহমান ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আমার পরিবারকে ব্যক্তিগত ভাবে চেনেন। আমি দীর্ঘ সময় বিএনপিতে নেতৃত্ব দিয়েছি। ১৫ বছর আমার ও আমার পরিবাররে উপর অকল্পনীয় নির্যাতন গেছে। ভয়ভীতিকে উপেক্ষা করে জীবনের মায়া না করে রাজপথে নেতাকর্মীদের পাশে ছিলাম আছি এবং থাকবো ইনশাআল্লাহ আমাকে আপনাদের পাশে পাবেন  সবসময়। দলের মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী। আমি সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী, বগুড়ায় হাজার হাজার নেতাকর্মী নিয়ে অংশ নিয়েছি। তখন অন্য কোনো প্রার্থী দলকে অর্গানাইজ করে নাই। খোঁজ খবর ও নেয়নি। আমাকে ও বিভিন্ন ভাবে হামলা – মামলার শিকার হতে হয়েছে। আমি মনে করি আমার কাছেই ধানের শীষ নিরাপদ। আমি শতভাগ আশা করি আমার হাতেই ধানের শীষ আসবে। এবং আমি সর্বোচ ভোটে নির্বাচিত হবো ইনশাল্লাহ। আপনারা সবাই আমার জন্য প্রাণ ভরে দোয়া করবেন। সম্প্রতি  বিষয়ে  চ্যানেল এইচডি, খবর সকাল বিকাল, মানবাধিকার ক্রাইম পত্রিকার সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি বলেন, আমি একটা বিষয় অনুসরণ করলাম নতুন অতিথি পাখিদের কে নিয়ে লেখালেখি করতে এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান এর নাম লিখতে গিয়ে নামের বানান ভুল করে লেখেন সেই সাথে এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান একজন ত্যাগী নেত্রী তার নাম থাকবে তার নামের জায়গায়। তার নাম একেবারে শেষের দিকে লিখে প্রচার চালাচ্ছেন, তাহলে ত্যাগী নেতা কর্মীদের মূল্যয়ন আর থাকলো কোথায়। এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান এমন রাজনীতি করেন তার নাম সাধারণ মানুষের মুখে মুখে। তাই বলতে চাচ্ছি ত্যাগী নেতা কর্মীদের মূল্যয়ন দিতে শিখুন। বিশেষ করে সিনিয়র ব্যক্তিরা নাম লিখতে ভুল করেন এটা সিনিয়র ব্যাক্তিদের দ্বারা আশা করিনি। কোনো ব্যাক্তিকে নিয়ে লেখালেখির পূর্বে তার সম্পর্কে জেনে শুনে লিখতে হবে।

জনপ্রিয়

২০১৮ সালে সংসদে যাওয়া দলীয় প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে বিএনপির মশাল মিছিল

ধানের শীষ প্রতীক পেলে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে বিজয়ী হওয়ার আশা

প্রকাশের সময় : ০৬:০৬:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

‎‎মোঃ মোসলেম উদ্দিন সিরাজী ‎সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি

‎সিরাজগঞ্জের রাজনীতিতে যে কয়জন কর্মীবান্ধব, জনপ্রিয়, সৎ ও ত্যাগী নেতা রয়েছেন তার মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ও বিএনপির উপদেষ্টা সিরাজগঞ্জ জেলা ও সাবেক সিনিয়র যুগ্ন-আহ্বায়ক উল্লাপাড়া থানা ,বিএনপির আজীবন সদস্য শহীদ জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান। দীর্ঘ ২৫ বছরের রাজনৈতিক জীবনে জাতীয়তাবাদী আদর্শের প্রতি অবিচল আনুগত্য রেখে জেল, জুলুম, হামলা-মামলা উপেক্ষা করে আজ ও মাঠে  রয়েছেন এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান । বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে হামলা মামলা ঘাড়ে নিয়ে এখন অবদি পর্যন্ত টিকে রয়েছেন  তৃণমূল কর্মী বান্ধব এই নেত্রী। দল ও দেশের জন্য নিঃস্বার্থ আন্দোলন-সংগ্রাম করে যাওয়া নেত্রী এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান এবার সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) একঅংশে সংসদীয় আসনের এমপি হিসেবে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশায় রয়েছেন মাঠে। তাঁর প্রিয় উল্লাপাড়াকে মাদক-সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজ মুক্ত করে একটি সুন্দর মডেল উল্লাপাড়া হিসেবে গড়ে তোলার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন মাঠ পর্যায়ের সকল কার্যক্রম। সম্প্রতি চ্যানেল এইচডি, খবর সকাল বিকাল, মানবাধিকার ক্রাইম পত্রিকার সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধির সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় রাজনৈতিক জীবনের উত্থান, তৃণমূলের সাথে সম্পর্ক, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা এবং ভবিষ্যতের কর্মপরিকল্পনার কথা জানান। এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান। তিনি বলেন, আমি ছাত্রী অবস্থাতেই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হতে পেরেছি। আজীবন সদস্য, ঢাকা বার এ্যাসোসিয়েশন, আজীবন সদস্য ইনকাম ট্যাক্স বার এ্যাসোসিয়েশন, আজীবন সদস্য সিরাজগঞ্জ বার এ্যাসোসিয়েশন, সাবেক যুগ্ন – সাধারণ সম্পাদক, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম ঢাকা ইউনিট, সাবেক নির্বাচিত সদস্য আইনজীবী সমিতি ঢাকা, সদস্য ইন্টারন্যাশনাল বার এ্যাসোসিয়েশন, জাতীয় দৈনিক আজকালের বাংলাদেশ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক, সদস্য ঢাকা  আর্মি গলফ ক্লাব, জহুরা মহিউদ্দিন খান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, নেওয়ার গাছা উল্লাপাড়া বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির তিনবার সভাপতির দায়িত্ব পালন করিতেছি। আমি দলকে অনেক কিছু দিয়েছি। আমার পরিবার তথা আমি কিছু পাওয়ার জন্য দল করি না। এখন উল্লাপাড়াবাসীর প্রত্যাশা তারা আমাকে এমপি হিসেবে দেখতে চায়। আমি ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে এসেছি। আমার ত্যাগ, আমার উপর যে নির্যাতন, আমাকে বিভিন্ন ভাবে হামলা – মামলার ভয় দেখানো হয়েছে। ১৫ বছর আমি রাজপথে থেকে যুদ্ধ করেছি। নেতাকর্মীকে সু-সংগঠিত করেছি, ঐক্যবদ্ধ রেখেছি। মানুষের পাশে থেকেছি। আমার নেতাকর্মী যারা জেল – জুলুম খেটেছে তাদের পরিবারের পাশে থেকেছি এবং তাদের কে বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করেছি। তাদের চাহিদা অনুযায়ী আমি আজ এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী হয়েছি। এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান আর ও বলেন, ফ্যাসিষ্ট খুনী হাসিনার আমলে আমাকে মিথ্যা মামলার আসামি করা হয়েছে । একটা মামলা ভেঙে খন্ড খন্ড মামলা হয়েছে। ১৫ বছর আমি বাড়িতে ঘুমাতে পারি নাই। তবুও অনেক কষ্টে রাত্রি যাপন করতে হয়েছে। পুলিশের টার্গেটে ছিলাম আমি। বিশেষ করে এই আসনটা ছিলো এইচ টি ইমামের ছেলে তানভীর ইমামের। বাপ ছিলো ভোট কারচুপির মাস্টারমাইন্ড আর তার ছেলে ছিলো বিএনপির উপর নির্যাতনকারী। সেই নির্যাতনকে উপেক্ষা করে পুলিশের বাধা বিপত্তির মধ্য দিয়েই আমি রাজপথে আন্দোলন করেছি। তিনি বলেন, উল্লাপাড়া বিএনপি আমার নেতৃত্বে সু-সংগঠিত আছে। আমার ডাকে লক্ষ মানুষের সমাগম হয়। বিগত দিনে আওয়ামী লীগ অর্থাৎ হাসিনা সরকারের স্বৈরা শাসকেরা আমাকে বিভিন্ন ভাবে হামলা মামলার ভয় ভীতি দেখিয়েছে। আমি যখন মাঠ পর্যায়ে কোনো ইউনিয়ন বা ওয়ার্ডে যাই আমাকে দেখার জন্য মানুষের ঢল নামে। বিগত ২৫ বছরের রাজনীতিতে মানুষের ভালোবাসাটা অর্জন করেছি। আমার স্বপ্ন এই উল্লাপাড়াকে একটি সুন্দর ও মডেল  উল্লাপাড়া হিসেবে গড়ে তোলা, শিক্ষানগরী, স্বাস্থ্যসেবা, সু-শাসন সবকিছু দেওয়ার জন্য আমার যে আশা সেটা পূরণ করতে চাই। সেটা বাস্তবায়নের জন্যই এমপি প্রার্থী হয়েছি। সম্মান দেওয়া এবং নেওয়ার মালিক একমাত্র আল্লাহ তায়ালা , সম্মান কেউ জোর করে নিতে পারবে না। আমি বিএনপি পরিবারের একজন, আমি শহীদ জিয়া পরিবারের একজন। তারেক রহমান ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আমার পরিবারকে ব্যক্তিগত ভাবে চেনেন। আমি দীর্ঘ সময় বিএনপিতে নেতৃত্ব দিয়েছি। ১৫ বছর আমার ও আমার পরিবাররে উপর অকল্পনীয় নির্যাতন গেছে। ভয়ভীতিকে উপেক্ষা করে জীবনের মায়া না করে রাজপথে নেতাকর্মীদের পাশে ছিলাম আছি এবং থাকবো ইনশাআল্লাহ আমাকে আপনাদের পাশে পাবেন  সবসময়। দলের মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী। আমি সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী, বগুড়ায় হাজার হাজার নেতাকর্মী নিয়ে অংশ নিয়েছি। তখন অন্য কোনো প্রার্থী দলকে অর্গানাইজ করে নাই। খোঁজ খবর ও নেয়নি। আমাকে ও বিভিন্ন ভাবে হামলা – মামলার শিকার হতে হয়েছে। আমি মনে করি আমার কাছেই ধানের শীষ নিরাপদ। আমি শতভাগ আশা করি আমার হাতেই ধানের শীষ আসবে। এবং আমি সর্বোচ ভোটে নির্বাচিত হবো ইনশাল্লাহ। আপনারা সবাই আমার জন্য প্রাণ ভরে দোয়া করবেন। সম্প্রতি  বিষয়ে  চ্যানেল এইচডি, খবর সকাল বিকাল, মানবাধিকার ক্রাইম পত্রিকার সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি বলেন, আমি একটা বিষয় অনুসরণ করলাম নতুন অতিথি পাখিদের কে নিয়ে লেখালেখি করতে এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান এর নাম লিখতে গিয়ে নামের বানান ভুল করে লেখেন সেই সাথে এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান একজন ত্যাগী নেত্রী তার নাম থাকবে তার নামের জায়গায়। তার নাম একেবারে শেষের দিকে লিখে প্রচার চালাচ্ছেন, তাহলে ত্যাগী নেতা কর্মীদের মূল্যয়ন আর থাকলো কোথায়। এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান এমন রাজনীতি করেন তার নাম সাধারণ মানুষের মুখে মুখে। তাই বলতে চাচ্ছি ত্যাগী নেতা কর্মীদের মূল্যয়ন দিতে শিখুন। বিশেষ করে সিনিয়র ব্যক্তিরা নাম লিখতে ভুল করেন এটা সিনিয়র ব্যাক্তিদের দ্বারা আশা করিনি। কোনো ব্যাক্তিকে নিয়ে লেখালেখির পূর্বে তার সম্পর্কে জেনে শুনে লিখতে হবে।