০২:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চালতাবেড়িয়া অঞ্চলের ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান শিবিরের পরিদর্শনে সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া সহ প্রশাসনিক কর্মকর্তারা

  • প্রকাশের সময় : ০১:৫০:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 30

আহমদ রেজা আন্তর্জাতিক ডেস্ক রিপোর্ট

আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জনসংযোগ এবং প্রশাসনিক কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে আরও এক ধাপ এগোল রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে শুরু হওয়া ‘আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান’ কর্মসূচিকে শক্তিশালী করতে এবার সরাসরি ময়দানে নামলেন রাজ্যের মন্ত্রীরা। সোমবার নবান্নে মন্ত্রিসভার বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দেন, রাজ্যের প্রতিটি জেলায় একজন করে মন্ত্রী শিবির পরিদর্শনের দায়িত্ব পালন করবেন।নবান্ন সূত্রে খবর, মন্ত্রীদের হাতে জেলাভিত্তিক দায়িত্বের তালিকা তুলে দেওয়া হয়েছে সিল করা খামে।রাজ্য সরকারের উদ্যোগে চলা ‘আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান’ প্রকল্পের অগ্রগতি খতিয়ে দেখতে বুধবার বিকালে দক্ষিণ ২৪পরগনার জেলার জয়নগর এক নম্বর ব্লকের চালতাবেড়িয়া অঞ্চলের পূর্ব-গাববেড়িয়া প্রাইমারি স্কুলের আয়োজিত ২৪৩,২৪৪,২৪৫ নম্বর বুথে আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান ক্যাম্প পরিদর্শনে করলেন রাজ্যের সবং বিধানসভার বিধায়ক তথা রাজ্যের সেচমন্ত্রী মানস রঞ্জন ভূঁইয়া।সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বারুইপুর পূর্বের বিধান সভার বিধায়ক বিভাস সর্দার, মেন্টর সুভাশিষ চক্রবর্তী, বারুইপুর ব্লক সমিতির সহ-সভাপতি শ্যামসুন্দর চক্রবর্তী, জয়নগর এক নম্বর ব্লকের বিডিও , জয়নগর এক নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন সভাপতি তথা জেলা পরিষদের সদস্য তপন কুমার মন্ডল, জয়নগর এক নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মাননীয়া ঋতুপর্ণা বিশ্বাস ও জয়নগর এক নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি মাননীয়া সুহানা পারভীন বৈদ্য,জয়নগর এক নম্বর ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির বন ও ভূমি সংস্কার কর্মদক্ষ্য শুকুর আলী মোল্লা, জয়নগর এক নম্বর ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির মৎস্য কর্মদক্ষ্য ভবেশ রঞ্জন, জয়নগর এক নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির খাদ্যের কর্মদক্ষ্য গোপাল চন্দ্র নস্কর,চালতাবেড়িয়া অঞ্চলের প্রধান সাহেবা আফরুজা মোল্লা ও ঐ অঞ্চলের উপপ্রধান পারমিতা মন্ডল, জয়নগর থানার আইসি পার্থসারথি পাল,ধোষা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বলরাম মন্ডল,ধোষার পুলিশ অফিসার আজাহার উদ্দিন শেখ, সহ একাধিক প্রশাসনিক কর্মকর্তা।এদিন ক্যাম্পের প্রতিটি টেবিল ঘুরে ঘুরে যে সমস্ত মানুষজন তাদের এলাকার সমস্যার কথা জানাতে এসেছেন তাদের সঙ্গেও কথা বলেন মন্ত্রী। তাঁদের সমস্যার কথা শোনেন এবং প্রকল্পের অগ্রগতি খতিয়ে দেখেন। তিনি বলেন, ‘এখানে একাধিক সমস্যার কথা জমা পড়েছে। সেগুলির দ্রুত সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তর কাজ শুরু করবে।’সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মানুষ যে প্রকল্পটিকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেছেন, তা তাঁদের উপস্থিতিতেই স্পষ্ট ।সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চল জয়নগরের মানুষের কাছে প্রশাসনের এই সরাসরি পৌঁছে যাওয়ার উদ্যোগকে ঘিরে আশাবাদী এলাকার বাসিন্দারা। তাঁদের কথায়, ‘মন্ত্রী-বিধায়কেরা যখন নিজেরাই আমাদের দরজায় এসে দাঁড়ান, তখন আশা জাগে সমস্যার সমাধান এবার হবেই।’প্রত্যেক মন্ত্রীকে প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার সংশ্লিষ্ট জেলায় গিয়ে শিবিরে উপস্থিত থাকতে হবে। শুধু উপস্থিতি নয়, শিবিরে জমা পড়া অভিযোগ, আবেদন ও পরামর্শগুলি দ্রুত সমাধানের ব্যবস্থা নিতে হবে বলেও জানানো হয়েছে। কোনও মন্ত্রীকেই তাঁর নিজের বিধানসভা কেন্দ্রের শিবির পরিদর্শনের দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। এর ফলে নিরপেক্ষতা বজায় থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে হুগলির শ্রীরামপুরে, বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস দায়িত্ব দেয়া হয়েছে হাওড়া সদরে, সেচ মন্ত্রী মানস ভুঁইয়া দায়িত্ব পালনের জন্য দেওয়া হয়েছে দক্ষিণ কলকাতায়, বারুইপুর পূর্ব বিধান সভা।পূর্ত মন্ত্রী পুলক রায় দায়িত্ব পালনের জন্য দেওয়া হয়েছে যাদবপুর ও ডায়মন্ড হারবারে।পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার কাঁথিতে, আইন মন্ত্রী মলয় ঘটক থাকবেন পশ্চিম মেদিনীপুরে এবং খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রী অরূপ রায় থাকবেন বনগাঁয়।সরকারি সূত্রের দাবি, এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য তিনটি – প্রশাসনিক গতিশীলতা বৃদ্ধি, তৃণমূল স্তরে প্রকৃত সমস্যার সঙ্গে মন্ত্রীদের পরিচয় এবং আসন্ন নির্বাচনের আগে জনসংযোগ মজবুত করা। রাজ্যের সমস্ত জেলাশাসকের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করলেন মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। মূলত ‘আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান’ কর্মসূচিকে আরও কার্যকর করতে একগুচ্ছ নির্দেশ দিয়েছেন তিনি প্রশাসনিক বিশেষজ্ঞদের মতে, এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ‘আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান’ প্রকল্পের উপর মানুষের আস্থা আরও বাড়বে। স্থানীয় স্তরে সমস্যার দ্রুত সমাধানও সম্ভব হবে। মুখ্যমন্ত্রীর কড়া বার্তা – শিবির পরিদর্শনের রিপোর্ট নিয়মিত নবান্নে জমা দিতে হবে।সব মিলিয়ে, রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা এই শিবিরগুলিতে এখন থেকে মন্ত্রীদের সরাসরি উপস্থিতি এবং তদারকিতে রাজ্যের জনমুখী প্রকল্পগুলি নতুন গতি পাবে বলেই আশাবাদী নবান্ন। প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের মধ্যে দূরত্ব কমাতে এই পদক্ষেপ কতটা সফল হয়, সেদিকেই এখন নজর গোটা রাজ্যের

জনপ্রিয়

উখিয়ায় আমির হোসেনের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জমি দখল ও মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে

চালতাবেড়িয়া অঞ্চলের ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান শিবিরের পরিদর্শনে সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া সহ প্রশাসনিক কর্মকর্তারা

প্রকাশের সময় : ০১:৫০:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আহমদ রেজা আন্তর্জাতিক ডেস্ক রিপোর্ট

আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জনসংযোগ এবং প্রশাসনিক কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে আরও এক ধাপ এগোল রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে শুরু হওয়া ‘আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান’ কর্মসূচিকে শক্তিশালী করতে এবার সরাসরি ময়দানে নামলেন রাজ্যের মন্ত্রীরা। সোমবার নবান্নে মন্ত্রিসভার বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দেন, রাজ্যের প্রতিটি জেলায় একজন করে মন্ত্রী শিবির পরিদর্শনের দায়িত্ব পালন করবেন।নবান্ন সূত্রে খবর, মন্ত্রীদের হাতে জেলাভিত্তিক দায়িত্বের তালিকা তুলে দেওয়া হয়েছে সিল করা খামে।রাজ্য সরকারের উদ্যোগে চলা ‘আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান’ প্রকল্পের অগ্রগতি খতিয়ে দেখতে বুধবার বিকালে দক্ষিণ ২৪পরগনার জেলার জয়নগর এক নম্বর ব্লকের চালতাবেড়িয়া অঞ্চলের পূর্ব-গাববেড়িয়া প্রাইমারি স্কুলের আয়োজিত ২৪৩,২৪৪,২৪৫ নম্বর বুথে আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান ক্যাম্প পরিদর্শনে করলেন রাজ্যের সবং বিধানসভার বিধায়ক তথা রাজ্যের সেচমন্ত্রী মানস রঞ্জন ভূঁইয়া।সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বারুইপুর পূর্বের বিধান সভার বিধায়ক বিভাস সর্দার, মেন্টর সুভাশিষ চক্রবর্তী, বারুইপুর ব্লক সমিতির সহ-সভাপতি শ্যামসুন্দর চক্রবর্তী, জয়নগর এক নম্বর ব্লকের বিডিও , জয়নগর এক নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন সভাপতি তথা জেলা পরিষদের সদস্য তপন কুমার মন্ডল, জয়নগর এক নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মাননীয়া ঋতুপর্ণা বিশ্বাস ও জয়নগর এক নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি মাননীয়া সুহানা পারভীন বৈদ্য,জয়নগর এক নম্বর ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির বন ও ভূমি সংস্কার কর্মদক্ষ্য শুকুর আলী মোল্লা, জয়নগর এক নম্বর ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির মৎস্য কর্মদক্ষ্য ভবেশ রঞ্জন, জয়নগর এক নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির খাদ্যের কর্মদক্ষ্য গোপাল চন্দ্র নস্কর,চালতাবেড়িয়া অঞ্চলের প্রধান সাহেবা আফরুজা মোল্লা ও ঐ অঞ্চলের উপপ্রধান পারমিতা মন্ডল, জয়নগর থানার আইসি পার্থসারথি পাল,ধোষা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বলরাম মন্ডল,ধোষার পুলিশ অফিসার আজাহার উদ্দিন শেখ, সহ একাধিক প্রশাসনিক কর্মকর্তা।এদিন ক্যাম্পের প্রতিটি টেবিল ঘুরে ঘুরে যে সমস্ত মানুষজন তাদের এলাকার সমস্যার কথা জানাতে এসেছেন তাদের সঙ্গেও কথা বলেন মন্ত্রী। তাঁদের সমস্যার কথা শোনেন এবং প্রকল্পের অগ্রগতি খতিয়ে দেখেন। তিনি বলেন, ‘এখানে একাধিক সমস্যার কথা জমা পড়েছে। সেগুলির দ্রুত সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তর কাজ শুরু করবে।’সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মানুষ যে প্রকল্পটিকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেছেন, তা তাঁদের উপস্থিতিতেই স্পষ্ট ।সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চল জয়নগরের মানুষের কাছে প্রশাসনের এই সরাসরি পৌঁছে যাওয়ার উদ্যোগকে ঘিরে আশাবাদী এলাকার বাসিন্দারা। তাঁদের কথায়, ‘মন্ত্রী-বিধায়কেরা যখন নিজেরাই আমাদের দরজায় এসে দাঁড়ান, তখন আশা জাগে সমস্যার সমাধান এবার হবেই।’প্রত্যেক মন্ত্রীকে প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার সংশ্লিষ্ট জেলায় গিয়ে শিবিরে উপস্থিত থাকতে হবে। শুধু উপস্থিতি নয়, শিবিরে জমা পড়া অভিযোগ, আবেদন ও পরামর্শগুলি দ্রুত সমাধানের ব্যবস্থা নিতে হবে বলেও জানানো হয়েছে। কোনও মন্ত্রীকেই তাঁর নিজের বিধানসভা কেন্দ্রের শিবির পরিদর্শনের দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। এর ফলে নিরপেক্ষতা বজায় থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে হুগলির শ্রীরামপুরে, বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস দায়িত্ব দেয়া হয়েছে হাওড়া সদরে, সেচ মন্ত্রী মানস ভুঁইয়া দায়িত্ব পালনের জন্য দেওয়া হয়েছে দক্ষিণ কলকাতায়, বারুইপুর পূর্ব বিধান সভা।পূর্ত মন্ত্রী পুলক রায় দায়িত্ব পালনের জন্য দেওয়া হয়েছে যাদবপুর ও ডায়মন্ড হারবারে।পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার কাঁথিতে, আইন মন্ত্রী মলয় ঘটক থাকবেন পশ্চিম মেদিনীপুরে এবং খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রী অরূপ রায় থাকবেন বনগাঁয়।সরকারি সূত্রের দাবি, এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য তিনটি – প্রশাসনিক গতিশীলতা বৃদ্ধি, তৃণমূল স্তরে প্রকৃত সমস্যার সঙ্গে মন্ত্রীদের পরিচয় এবং আসন্ন নির্বাচনের আগে জনসংযোগ মজবুত করা। রাজ্যের সমস্ত জেলাশাসকের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করলেন মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। মূলত ‘আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান’ কর্মসূচিকে আরও কার্যকর করতে একগুচ্ছ নির্দেশ দিয়েছেন তিনি প্রশাসনিক বিশেষজ্ঞদের মতে, এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ‘আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান’ প্রকল্পের উপর মানুষের আস্থা আরও বাড়বে। স্থানীয় স্তরে সমস্যার দ্রুত সমাধানও সম্ভব হবে। মুখ্যমন্ত্রীর কড়া বার্তা – শিবির পরিদর্শনের রিপোর্ট নিয়মিত নবান্নে জমা দিতে হবে।সব মিলিয়ে, রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা এই শিবিরগুলিতে এখন থেকে মন্ত্রীদের সরাসরি উপস্থিতি এবং তদারকিতে রাজ্যের জনমুখী প্রকল্পগুলি নতুন গতি পাবে বলেই আশাবাদী নবান্ন। প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের মধ্যে দূরত্ব কমাতে এই পদক্ষেপ কতটা সফল হয়, সেদিকেই এখন নজর গোটা রাজ্যের