
সংশ্লিষ্ট সূত্র -জানায়, মঙ্গলবার (৮ জুন) পরিচালিত এই অভিযানে দেখা যায়, মিলগুলোতে অবৈধভাবে চাল মজুদ রাখা হয়েছে এবং সরকার নির্ধারিত বস্তার গায়ে মিল গেট মূল্য ও উৎপাদনের তারিখ উল্লেখ নেই। এ ছাড়া বিভিন্ন নামিদামি ব্র্যান্ডের চালের বস্তায় স্থানীয় চাল ভরে বাজারজাত করা হচ্ছিল। এসব অনিয়মের দায়ে জাপান-বাংলা অটো রাইস মিলকে ২০ হাজার টাকা এবং মেসার্স আব্দুল মান্নান অ্যাগ্রো ফুড ইন্ডাস্ট্রিজকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয় এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুমিল্লা অঞ্চলের সহকারী পরিচালক মো. কাউসার মিয়া। অভিযানে আরো অংশ নেন বুড়িচং উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক সুভাষ চন্দ্র দেবনাথ, ফরিদা ইয়াসমিন এবং কুমিল্লা জেলা পুলিশের একটি দল।
সহকারী পরিচালক মো. কাউসার মিয়া কালের কণ্ঠকে জানান, ভোক্তাদের স্বার্থে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে চলমান থাকবে