০১:১০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫

বাগমারাএনজিও খুলে গ্রাহকের ৩ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় গ্রেফতার

  • প্রকাশের সময় : ১২:০২:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
  • 17

বাগমারাএনজিও খুলে গ্রাহকের ৩ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় গ্রেফতার হওয়া তেলিপুকুর গ্রামের প্রতারক আক্কাস আলী ও রায়হান আলীকে কারাগারে প্রেরণ করেছে বাগমারা থানা পুলিশ।

এরই মধ্যে কয়েক কোটি টাকা উল্লেখ করে মামলা করে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা।

তারাও কি জানতো এক সময় একই হাতকড়া পরতে পিতা এবং পুত্রকে। সাধারণ মানুষের টাকা ব্যবসায় খাঁটিয়ে সেটি আত্মসাৎ করা মোটেও ঠিক হয়নি তাদের। দিনের পর দিন তাদের হাতে টাকা তুলে দেয়া কতটা কষ্টের যারা টাকা জমিয়েছে তারাই জানে। অথচ সময়ের পরে কাউকেই টাকা ফেরত দেননি তারা। উল্টো ভয় ভীতি দেখিয়েছে গ্রাহকদের নিজেদের টাকা উত্তোলন করতে গ্রাহকরা ঘুরেছেন আজ গলি কাল ও গলি।

একটি টাকাও তারাও উত্তোলন করতে পারেনি তাদের কাছ থেকে। সর্বশেষ আইনের আশ্রয় নেন জামানতকারীরা। তারপরেই পুলিশ গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। আত্মসাৎকৃত সেই টাকা এখন পরিশোধ না করে আর উপায় নেই। অস্বীকার করার উপায় নেই। লোকজন তাদের কাছে যে টাকা রেখেছিল সেটার সমস্ত প্রমাণ রয়েছে। তাই বিলম্ব না করে যত দ্রুত টাকা পরিশোধ করা সম্ভব হবে ততই পিতা এবং পুত্রের জন্য মঙ্গল।

জনপ্রিয়

অমর একুশে জুলাই -শহীদ স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানালেন, মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

বাগমারাএনজিও খুলে গ্রাহকের ৩ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় গ্রেফতার

প্রকাশের সময় : ১২:০২:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫

বাগমারাএনজিও খুলে গ্রাহকের ৩ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় গ্রেফতার হওয়া তেলিপুকুর গ্রামের প্রতারক আক্কাস আলী ও রায়হান আলীকে কারাগারে প্রেরণ করেছে বাগমারা থানা পুলিশ।

এরই মধ্যে কয়েক কোটি টাকা উল্লেখ করে মামলা করে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা।

তারাও কি জানতো এক সময় একই হাতকড়া পরতে পিতা এবং পুত্রকে। সাধারণ মানুষের টাকা ব্যবসায় খাঁটিয়ে সেটি আত্মসাৎ করা মোটেও ঠিক হয়নি তাদের। দিনের পর দিন তাদের হাতে টাকা তুলে দেয়া কতটা কষ্টের যারা টাকা জমিয়েছে তারাই জানে। অথচ সময়ের পরে কাউকেই টাকা ফেরত দেননি তারা। উল্টো ভয় ভীতি দেখিয়েছে গ্রাহকদের নিজেদের টাকা উত্তোলন করতে গ্রাহকরা ঘুরেছেন আজ গলি কাল ও গলি।

একটি টাকাও তারাও উত্তোলন করতে পারেনি তাদের কাছ থেকে। সর্বশেষ আইনের আশ্রয় নেন জামানতকারীরা। তারপরেই পুলিশ গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। আত্মসাৎকৃত সেই টাকা এখন পরিশোধ না করে আর উপায় নেই। অস্বীকার করার উপায় নেই। লোকজন তাদের কাছে যে টাকা রেখেছিল সেটার সমস্ত প্রমাণ রয়েছে। তাই বিলম্ব না করে যত দ্রুত টাকা পরিশোধ করা সম্ভব হবে ততই পিতা এবং পুত্রের জন্য মঙ্গল।