০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায় আব্বাসের ছেলে কবির

  • প্রকাশের সময় : ০১:৩৯:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 55

হুমায়ুন কবির ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলায় (৩১ আগস্ট) রবিবার নান্দাইল রোড বাজারে সকালে প্রাইভেট পড়তে যাওয়ার সময় নান্দাইল রোড উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ চেষ্টা চালায়। বাজারে সকালে মানুষ চলাচল কম থাকার সুযোগে মেয়েটিকে পরিত্যক্ত একটি ভবনের ছাদে জোরপূর্বক নিয়ে যায় চন্ডিপাশা ইউনিয়নের পূর্ব বারুইগ্রামের রেলস্টেশন সংলগ্ন আব্বাসের ছেলে কবির। এসময় মেয়েটি চিৎকার করলেও কেউ শুনতে পায়নি। যখন স্থানীয়রা শুনতে পায় আর ঘটনাস্থলে যায় তখন হাতেনাতে কবিরকে আটক করে ও স্থানীয় লোকজন পুলিশের সোপর্দ করে৷

এছাড়াও স্থানীয়রা আরো বলেন, কবিরের বাবা আব্বাসও এরকম অপকর্ম অসংখ্যবার করেছে। সেই সাথে কবিরের এক ভাইও এসব অপকর্ম করেছিলো বলে অভিযোগ করেন। এই সমস্যা কবিরের পরিবার থেকে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

স্থানীয়রা আরো বলেন, এই শিশু নিপীড়নকারী কবিরের ছবি ভাইরাল করে দেওয়া হউক। যাতে করে সামাজিক ও জাতীয়ভাবে যেন তাকে চিহ্নিত করা যায়। রাষ্ট্রের আইনে এসব অপকর্মের বিচার খুব কম হয়। ফাঁক দিয়ে বের হয়ে যায়। তাই সামাজিকভাবে তাকে চিহ্নিত করে রাখুন। যাতে মানসিকভাবে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়।

একইসাথে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে কোনো প্রাইভেট যেন না পড়ানো হয় সেটাও অভিভাবক হিসেবে নিশ্চিত করা দরকার।

জনপ্রিয়

উখিয়ায় আমির হোসেনের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জমি দখল ও মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে

৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায় আব্বাসের ছেলে কবির

প্রকাশের সময় : ০১:৩৯:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

হুমায়ুন কবির ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলায় (৩১ আগস্ট) রবিবার নান্দাইল রোড বাজারে সকালে প্রাইভেট পড়তে যাওয়ার সময় নান্দাইল রোড উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ চেষ্টা চালায়। বাজারে সকালে মানুষ চলাচল কম থাকার সুযোগে মেয়েটিকে পরিত্যক্ত একটি ভবনের ছাদে জোরপূর্বক নিয়ে যায় চন্ডিপাশা ইউনিয়নের পূর্ব বারুইগ্রামের রেলস্টেশন সংলগ্ন আব্বাসের ছেলে কবির। এসময় মেয়েটি চিৎকার করলেও কেউ শুনতে পায়নি। যখন স্থানীয়রা শুনতে পায় আর ঘটনাস্থলে যায় তখন হাতেনাতে কবিরকে আটক করে ও স্থানীয় লোকজন পুলিশের সোপর্দ করে৷

এছাড়াও স্থানীয়রা আরো বলেন, কবিরের বাবা আব্বাসও এরকম অপকর্ম অসংখ্যবার করেছে। সেই সাথে কবিরের এক ভাইও এসব অপকর্ম করেছিলো বলে অভিযোগ করেন। এই সমস্যা কবিরের পরিবার থেকে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

স্থানীয়রা আরো বলেন, এই শিশু নিপীড়নকারী কবিরের ছবি ভাইরাল করে দেওয়া হউক। যাতে করে সামাজিক ও জাতীয়ভাবে যেন তাকে চিহ্নিত করা যায়। রাষ্ট্রের আইনে এসব অপকর্মের বিচার খুব কম হয়। ফাঁক দিয়ে বের হয়ে যায়। তাই সামাজিকভাবে তাকে চিহ্নিত করে রাখুন। যাতে মানসিকভাবে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়।

একইসাথে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে কোনো প্রাইভেট যেন না পড়ানো হয় সেটাও অভিভাবক হিসেবে নিশ্চিত করা দরকার।