০১:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কসবায় প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে ড্রেজারের রমরমা ব্যবসা

  • প্রকাশের সময় : ০৫:১৫:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অগাস্ট ২০২৫
  • 64

প্রশাসনের নাকের ডগায় দিনে দুপুরে কোটি টাকার বালি পাচার হচ্ছে, অথচ প্রশাসন নির্বিকার। প্রশ্ন উঠছে কারা এই অপতৎপরতার পেছনে

শিমরাইল মধ্যপাড়ার ফিরোজ মেম্বারের বাড়ির সামনে অবস্থিত এই স্থানে, গত তিন মাস ধরে চালু রয়েছে একটি অবৈধ ড্রেজার। স্থানীয় সূত্র জানায়, এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি রাজু মিয়া আইনের তোয়াক্কা না করে ড্রেজারের মাধ্যমে বালি উত্তোলন ও বিক্রি করে যাচ্ছেন যার বাজারমূল্য প্রায় ৬৫ লক্ষ টাকা।

স্থানীয় সড়ক ভেঙে পড়েছে, বসতবাড়ির সামনে তৈরি হয়েছে গভীর খাল, ভুগছেন সাধারণ মানুষ। বহুবার স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কাছে ধরনা দিয়েও কোনো প্রতিকার না পেয়ে প্রশাসনের দারস্থ হন ভুক্তভোগীরা কিন্তু সেখানেও তারা পাননি সমাধান।

আমার মাটি আমি কাটবো, এখানে কে কী করবে  এই ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছেন আশরাফুল ইসলাম সরেজমিনে উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে।

অবাক করার মতো বিষয় হলো, সাংবাদিকদের উপস্থিতিতেও ড্রেজারের মেশিন বন্ধ না করে নির্লজ্জভাবে কাজ চালিয়ে যান রাজু মিয়া। এমনকি স্থানীয় কিছু রাজনৈতিক প্রভাবশালী নেতাও এই বালি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

ড্রেজারের শব্দ, বালির পাহাড়, ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা এবং পানিতে তলিয়ে যাওয়া বসতবাড়ির প্রবেশপথ সবকিছুই ক্যামেরায় ধরা পড়েছে।
প্রশাসন কি এবার নড়েচড়ে বসবে? নাকি টাকার জোরে চলবে এই পরিবেশবিধ্বংসী কার্যকলাপ  কসবার সাধারণ মানুষ এখন জানতে চায়  এই সিন্ডিকেটের আসল পৃষ্ঠপোষক কারা?

জনপ্রিয়

উখিয়ায় আমির হোসেনের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জমি দখল ও মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে

কসবায় প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে ড্রেজারের রমরমা ব্যবসা

প্রকাশের সময় : ০৫:১৫:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অগাস্ট ২০২৫

প্রশাসনের নাকের ডগায় দিনে দুপুরে কোটি টাকার বালি পাচার হচ্ছে, অথচ প্রশাসন নির্বিকার। প্রশ্ন উঠছে কারা এই অপতৎপরতার পেছনে

শিমরাইল মধ্যপাড়ার ফিরোজ মেম্বারের বাড়ির সামনে অবস্থিত এই স্থানে, গত তিন মাস ধরে চালু রয়েছে একটি অবৈধ ড্রেজার। স্থানীয় সূত্র জানায়, এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি রাজু মিয়া আইনের তোয়াক্কা না করে ড্রেজারের মাধ্যমে বালি উত্তোলন ও বিক্রি করে যাচ্ছেন যার বাজারমূল্য প্রায় ৬৫ লক্ষ টাকা।

স্থানীয় সড়ক ভেঙে পড়েছে, বসতবাড়ির সামনে তৈরি হয়েছে গভীর খাল, ভুগছেন সাধারণ মানুষ। বহুবার স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কাছে ধরনা দিয়েও কোনো প্রতিকার না পেয়ে প্রশাসনের দারস্থ হন ভুক্তভোগীরা কিন্তু সেখানেও তারা পাননি সমাধান।

আমার মাটি আমি কাটবো, এখানে কে কী করবে  এই ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছেন আশরাফুল ইসলাম সরেজমিনে উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে।

অবাক করার মতো বিষয় হলো, সাংবাদিকদের উপস্থিতিতেও ড্রেজারের মেশিন বন্ধ না করে নির্লজ্জভাবে কাজ চালিয়ে যান রাজু মিয়া। এমনকি স্থানীয় কিছু রাজনৈতিক প্রভাবশালী নেতাও এই বালি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

ড্রেজারের শব্দ, বালির পাহাড়, ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা এবং পানিতে তলিয়ে যাওয়া বসতবাড়ির প্রবেশপথ সবকিছুই ক্যামেরায় ধরা পড়েছে।
প্রশাসন কি এবার নড়েচড়ে বসবে? নাকি টাকার জোরে চলবে এই পরিবেশবিধ্বংসী কার্যকলাপ  কসবার সাধারণ মানুষ এখন জানতে চায়  এই সিন্ডিকেটের আসল পৃষ্ঠপোষক কারা?