০১:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

পাহাড়ে সক্রিয় ইউপিডিএফ সন্ত্রাসীরা সেনা অভিযানে স্বস্তি সাধারণ মানুষের

  • প্রকাশের সময় : ১০:৪৪:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
  • 82

কামাল উদ্দিন জয় জেলা প্রতিনিধি

খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় ইউপিডিএফ সন্ত্রাসীদের সশস্ত্র কার্যকলাপ এখনো অব্যাহত রয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, তারা মাঝে মাঝেই চাঁদাবাজি, অপহরণ ও গুলিবর্ষণের মতো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে, যার ফলে পাহাড়ের সাধারণ মানুষ চরম আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।

এ পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনী নিয়মিত টহল ও অভিযান পরিচালনা করছে। সম্প্রতি সেনাবাহিনীর উপস্থিতি ও কঠোর নজরদারির কারণে সন্ত্রাসীদের গতিবিধি কিছুটা সীমিত হলেও এখনো তাদের মূল রুটগুলোর নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ চলছে।

দেশপ্রেমিক মানুষজন সেনাবাহিনীর এই সাহসী ভূমিকার প্রশংসা করছেন। তারা মনে করছেন, “দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পাহাড়ের প্রতিটি কোণে সেনাবাহিনীর সক্রিয় উপস্থিতি থাকা অত্যন্ত জরুরি।”

একজন স্থানীয় নাগরিক বলেন,

“সেনাবাহিনী আমাদের নিরাপত্তার একমাত্র ভরসা। প্রয়োজনে সমতল থেকেও জনবল এনে পাহাড়ে অভিযান চালানো উচিত। দেশপ্রেমিক মানুষ সবসময় সেনাবাহিনীর পাশে আছে।”

স্থানীয় প্রশাসনও জানিয়েছে, পাহাড়ের শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় নিরাপত্তা বাহিনী সর্বদা প্রস্তুত এবং জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই এখন তাদের প্রধান লক্ষ্য।

জনপ্রিয়

২০১৮ সালে সংসদে যাওয়া দলীয় প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে বিএনপির মশাল মিছিল

পাহাড়ে সক্রিয় ইউপিডিএফ সন্ত্রাসীরা সেনা অভিযানে স্বস্তি সাধারণ মানুষের

প্রকাশের সময় : ১০:৪৪:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫

কামাল উদ্দিন জয় জেলা প্রতিনিধি

খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় ইউপিডিএফ সন্ত্রাসীদের সশস্ত্র কার্যকলাপ এখনো অব্যাহত রয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, তারা মাঝে মাঝেই চাঁদাবাজি, অপহরণ ও গুলিবর্ষণের মতো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে, যার ফলে পাহাড়ের সাধারণ মানুষ চরম আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।

এ পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনী নিয়মিত টহল ও অভিযান পরিচালনা করছে। সম্প্রতি সেনাবাহিনীর উপস্থিতি ও কঠোর নজরদারির কারণে সন্ত্রাসীদের গতিবিধি কিছুটা সীমিত হলেও এখনো তাদের মূল রুটগুলোর নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ চলছে।

দেশপ্রেমিক মানুষজন সেনাবাহিনীর এই সাহসী ভূমিকার প্রশংসা করছেন। তারা মনে করছেন, “দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পাহাড়ের প্রতিটি কোণে সেনাবাহিনীর সক্রিয় উপস্থিতি থাকা অত্যন্ত জরুরি।”

একজন স্থানীয় নাগরিক বলেন,

“সেনাবাহিনী আমাদের নিরাপত্তার একমাত্র ভরসা। প্রয়োজনে সমতল থেকেও জনবল এনে পাহাড়ে অভিযান চালানো উচিত। দেশপ্রেমিক মানুষ সবসময় সেনাবাহিনীর পাশে আছে।”

স্থানীয় প্রশাসনও জানিয়েছে, পাহাড়ের শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় নিরাপত্তা বাহিনী সর্বদা প্রস্তুত এবং জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই এখন তাদের প্রধান লক্ষ্য।