শেখ আব্দুল কাদির কাজল সিলেট
সিলেট বিভাগের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল পরিদর্শন করে জানা যায়, গ্রামীন জনগন মশার উপদ্রবে বহু ক্ষতিগ্রস্থ, শারীরিক, মানসিক,আর্থিক ভাবে ও এক্ষতির দ্বায় নিবে কি সরকার এবং প্রশাসন? "অধিকাংশ মানুষের নুন আনতে পান্থা ফুরায়" এর পর রাত্রী যাপনে মশার উপদ্রবে নারী শিশুর ক্ষতি; নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জনৈক ব্যক্তি বলেন, পাকিস্তান আমাদের শত্রু ছিলো কিন্তু মশা দিয়ে নাগরিক জীবনের ঘুম কেড়ে নেয়নি, চোর- ও ডাকাতের প্রভাব ছিলোনা, মানুষ আইনের ভয়ে দূর্নীতি করার সাহস পায়নি, আমরা গরু, এবং মূল্যবান কৃষি উপকরন সামগ্রী বাহিরে ফেলে রেখেছি, চুরি হয়নি, এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন- মশা নিধনে সরকারী ভাবে ডিডি পাউডার পানিতে মিশিয়ে মেশিন দিয়ে স্প্রে করা হতো প্রতি বাড়ী- ঘরে, নালা নর্দমায়-, কচুরী পানায়ও, ফলে ঐ সময় মশারী কয়েল ছাড়াই গ্রামের মানুষজন ঘুমাতে পারতো, তখনকার সময়ে ম্যালেরিয়ার আতঙ্ক ছিলো, ম্যালেরিয়ায় জনগণ যাহাতে আক্রান্ত না হয়, সরকার এ ব্যবস্থা চালু রাখছিলো, এ ব্যবস্থা কখন বন্ধ হয় বলিলে তিনি জানান, হোসেইন মোহাম্মদ এরশাদ ক্ষমতায় আসার পর এ ব্যবস্থাটি বন্ধ রাখা হয়, বিগত ত্রিশ বছরেও এ পদ্ধতিটি জনস্বার্থে আর চালু হয়নি। বর্তমানে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত বলা হয়ে থাকলেও ডেঙ্গু থেকে বাঁচানোর কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি, মশারী বা মশার কয়েল জ্বালিয়েই এ উপদ্রব থেকে বাঁচার ব্যবস্থা, অপরদিকে কয়েলের ধূয়া শিশু স্বাস্থ্যের জন্য বিরাট ক্ষতিকর। অনেকে মশা নিধন প্রক্রিয়া পূর্বের ন্যায় চালু করতেও সরকারের নিকট দাবী জানানো হয়।
বার্তা ও সম্পাদকীয় বিভাগ: চেয়ারম্যান : গোলাম কিবরিয়া, ব্যবস্থাপনাপরিচালক : ফয়সাল শিকদার, বার্তা সম্পাদক : ইয়াছমিন আক্তার, ঠিকানা : চৌধুরী সুপার মার্কেট, এস এ গনি রোড, বারেশ্বর চৌমুনি, বুড়িচং, কুমিল্লা।
মোবাইল : +৮৮ ০১৮০৬৬০৮৫৩৩, +৮৮ ০১৯৪৮৭২৭৫৬১ , +৮৮ ০১৬৪১৬৯০৮১৬
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত