০১:৫৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়া থানার সেকেন্ড অফিসার মেহেদী হাসান জুয়েল বিরুদ্ধে অনিয়ামের অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : ১১:৫৪:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
  • 59

কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণপাড়া থানার ওসি দেলোয়ার বদলি হওয়ার পরপরই ওসির ক্ষমতা দখল করে বসেন সেকেন্ড অফিসার মেহেদী হাসান জুয়েল মনে হয় রাজার রাজ্য পেয়েছেন গোটা ব্রাহ্মণপাড়া এলাকায় মাদকের সাম্রাজ্য গড়ে উঠান একাই নিয়ন্ত্রণে আনেন স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ীদের পরে পিছে তাকাতে হয়নি বর্তমান থানার ওসি আসাতে হয়ে গেলেন থানার একজন ক্যাশিয়ার সেকেন্ড অফিসার মেহেদী।

এই মেহেদীর হাতের ইশারায় চলে শালদা রেলওয়ে স্টেশন আশা বাড়ি, শশীদল রেলস্টেশন এবং ভারত থেকে অবৈধ মাল আনা মাদকের এক্সপট হরিমঙ্গল, থেকে গাঁজা ইয়াবা ফেনসিডিল বিভিন্ন জাতের পণ্য বাংলাদেশে ঢুকানোর লাইন দিচ্ছেন ব্রাহ্মণ পাড়া থানার সেকেন্ড অফিসার মেহেদী এবং লাইন দিয়ে মোটা অংকে টাকা হাতিয়ে নিয়ে নিচ্ছেন।

গোপন সূত্রে জানা যায় সালদা রেলওয়ে স্টেশন থেকে নেওয়া হয় ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা আশা বাড়ি বর্ডার থেকে নেওয়া হয় প্রতি মাসে পাঁচ থেকে সাত লক্ষ টাকা, শশীদল রেলওয়ে স্টেশন থেকে সাড়ে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা নেওয়া হয়,সূত্রে আরো জানা যায় এই নিয়ে নবাগত অফিসার ইনচার্জ কে না জানিয়ে এই মেহেদী ব্যক্তিগতভাবে এই কাজগুলো করে যাচ্ছেন নাম প্রকাশ ইন এক মাদক ব্যবসায়ের সাথে কথা বললে তিনি বলেন এই মেহেদির বিরুদ্ধে কথা বললে আমাদেরকে ধরে মামলা দিবে।

কিন্তুু আমরা মাশুয়ারা দেই অভিযোগের বিষয় মেহেদীর কাছে জানতে চাইলে তিনি অস্সিকার করেন গোপন সূত্রে জানা যায় শশীদল রেলওয়ে স্টেশন টাকা উঠানে জন্য অনুমতি দিতে ৫০ ইঞ্চি একটা এলইডি টিভি এবং ক্যাশ দুই লক্ষ দশ হাজার টাকা নিয়েছেন ব্রাহ্মণপাড়া থানার সেকেন্ড অফিসার মেহেদী হাসান জুয়েল।

গোপন সূত্রে আরো জানা যায় যারা টাকা তুলছেন তারা প্রত্যেকেই মেহেদী হাসান জুয়েলের হয়ে টাকা তুলতেছেন স্টেশন থেকেতারা প্রত্যেকে কোন না কোন রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত। সাংবাদিকরা তাদের সাথে কথা বলতে গেলে তারা বিভিন্ন হুমকি-ধামকি দেন আরো যানতে পারি ,মেহেদীর হয়ে কাজ করেন ইউসুফ নামে এক ব্যাগতি। তিনি নারায়ণপুর, আশা বাড়ি, শশীদল স্টেশনে এই তিন দিকের অবৈধ ব্যাসায়ীদের থেকে টাকা তুলেন স্থানীয়দের অভিযোগ এ বিষয় গুলি জেলা প্রশাসক ও ডিসি মহোদয়রা যদি দেখতেন তাহলে ব্রাহ্মণপাড়া মাদক মুক্ত হত

জনপ্রিয়

২০১৮ সালে সংসদে যাওয়া দলীয় প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে বিএনপির মশাল মিছিল

কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়া থানার সেকেন্ড অফিসার মেহেদী হাসান জুয়েল বিরুদ্ধে অনিয়ামের অভিযোগ

প্রকাশের সময় : ১১:৫৪:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫

কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণপাড়া থানার ওসি দেলোয়ার বদলি হওয়ার পরপরই ওসির ক্ষমতা দখল করে বসেন সেকেন্ড অফিসার মেহেদী হাসান জুয়েল মনে হয় রাজার রাজ্য পেয়েছেন গোটা ব্রাহ্মণপাড়া এলাকায় মাদকের সাম্রাজ্য গড়ে উঠান একাই নিয়ন্ত্রণে আনেন স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ীদের পরে পিছে তাকাতে হয়নি বর্তমান থানার ওসি আসাতে হয়ে গেলেন থানার একজন ক্যাশিয়ার সেকেন্ড অফিসার মেহেদী।

এই মেহেদীর হাতের ইশারায় চলে শালদা রেলওয়ে স্টেশন আশা বাড়ি, শশীদল রেলস্টেশন এবং ভারত থেকে অবৈধ মাল আনা মাদকের এক্সপট হরিমঙ্গল, থেকে গাঁজা ইয়াবা ফেনসিডিল বিভিন্ন জাতের পণ্য বাংলাদেশে ঢুকানোর লাইন দিচ্ছেন ব্রাহ্মণ পাড়া থানার সেকেন্ড অফিসার মেহেদী এবং লাইন দিয়ে মোটা অংকে টাকা হাতিয়ে নিয়ে নিচ্ছেন।

গোপন সূত্রে জানা যায় সালদা রেলওয়ে স্টেশন থেকে নেওয়া হয় ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা আশা বাড়ি বর্ডার থেকে নেওয়া হয় প্রতি মাসে পাঁচ থেকে সাত লক্ষ টাকা, শশীদল রেলওয়ে স্টেশন থেকে সাড়ে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা নেওয়া হয়,সূত্রে আরো জানা যায় এই নিয়ে নবাগত অফিসার ইনচার্জ কে না জানিয়ে এই মেহেদী ব্যক্তিগতভাবে এই কাজগুলো করে যাচ্ছেন নাম প্রকাশ ইন এক মাদক ব্যবসায়ের সাথে কথা বললে তিনি বলেন এই মেহেদির বিরুদ্ধে কথা বললে আমাদেরকে ধরে মামলা দিবে।

কিন্তুু আমরা মাশুয়ারা দেই অভিযোগের বিষয় মেহেদীর কাছে জানতে চাইলে তিনি অস্সিকার করেন গোপন সূত্রে জানা যায় শশীদল রেলওয়ে স্টেশন টাকা উঠানে জন্য অনুমতি দিতে ৫০ ইঞ্চি একটা এলইডি টিভি এবং ক্যাশ দুই লক্ষ দশ হাজার টাকা নিয়েছেন ব্রাহ্মণপাড়া থানার সেকেন্ড অফিসার মেহেদী হাসান জুয়েল।

গোপন সূত্রে আরো জানা যায় যারা টাকা তুলছেন তারা প্রত্যেকেই মেহেদী হাসান জুয়েলের হয়ে টাকা তুলতেছেন স্টেশন থেকেতারা প্রত্যেকে কোন না কোন রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত। সাংবাদিকরা তাদের সাথে কথা বলতে গেলে তারা বিভিন্ন হুমকি-ধামকি দেন আরো যানতে পারি ,মেহেদীর হয়ে কাজ করেন ইউসুফ নামে এক ব্যাগতি। তিনি নারায়ণপুর, আশা বাড়ি, শশীদল স্টেশনে এই তিন দিকের অবৈধ ব্যাসায়ীদের থেকে টাকা তুলেন স্থানীয়দের অভিযোগ এ বিষয় গুলি জেলা প্রশাসক ও ডিসি মহোদয়রা যদি দেখতেন তাহলে ব্রাহ্মণপাড়া মাদক মুক্ত হত