০১:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

উল্লাপাড়া সলঙ্গার মানুষের জন্য আজীবন কাজ করে যাবো সাবেক এমপি এম আকবর আলী ‎

  • প্রকাশের সময় : ০৫:৪৫:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫
  • 46

‎মোঃ মোসলেম উদ্দিন সিরাজী ‎সিরাজগঞ্জ 

‎ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রথম পর্যায়ে ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।

দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য সম্ভাব্য যে প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেছে তার মধ্যে সিরাজগঞ্জের ৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ৫টি আসনে প্রাথমিক প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেছে বিএনপি।

তবে সিরাজগঞ্জ-১ (কাজিপুর ও সদর) আসনে কোন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি।

এখানে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন আলোচিত কণ্ঠশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা। এই আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা স্থগিত রেখেছে দলটি। মনোনয়নের তালিকা ঘোষণার পর থেকে জেলা সদরসহ বিভিন্ন উপজেলায় ঘোষিত প্রার্থীর সমর্থকেরা আনন্দ মিছিল বের করেন।

ঘোষিত ৫টি আসনে সিরাজগঞ্জ-১ (কাজিপুর ও সদর) প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়নি সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু,সিরাজগঞ্জ-৩ (তাড়াশ-রায়গঞ্জ) জেলা বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক রায়গঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ভিপি আয়নুল হক,

সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবেক জাতীয় সংসদ সদস্য এম.আকবর আলী, সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীম এবং সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর) জেলা বিএনপি’র উপদেষ্টা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ডাঃ এম এ মতিনের ছেলে ডঃ এম এ মুহিত।

ঘোষিত প্রার্থীদের মধ্যে মূলত প্রার্থী , অভিজ্ঞ ও প্রবীণেই আস্থা রেখেছে দলটি।

সিরাজগঞ্জের পাঁচটি সংসদীয় আসনের মধ্যে উল্লাপাড়া সংসদীয় আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য এবং উল্লাপাড়া তথা দলের কাছে একজন পরিগ্রন্থ রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত প্রবীণ, অভিজ্ঞ ব্যাক্তি সাবেক এমপি এম আকবর আলী।

সিরাজগঞ্জের ছয়টি সংসদীয় আসনের মধ্যে সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) আসনটি গুরুত্ব বহন করেছে দলের কাছে সেই সাথে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে। কারণ চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ’ আওয়ামী লীগ মাঠে না থাকায় এবার নির্বাচনের মাঠে জামায়াতে ইসলামীকেই বিএনপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

এই আসনের জামায়াতে ইসলামী থেকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারি সেক্রেটারী জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খানকে। সেই হিসেবে তিনি একজন শক্তিশালী প্রার্থী তা বলা যায়।

উল্লাপাড়া আসনের সাধারণ মানুষেধর ভাষা এই রকম ছিলো যে,বিএনপি যদি মনোনয়নে ভুল করে তবে মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বিনা বাঁধায় জয় পেতে পারেন। এম.আকবর আলীকে মনোনয়ন দিলে কঠিন পরীক্ষায় পড়বে জামায়াতের প্রার্থী। কারণ এম আকবর আলী উল্লাপাড়ায় একজন পরীক্ষিত নেতা। তিনি দলের হয়ে রাস্তাঘাট, সেতু নির্মাণ, স্বনামধন্য একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে উল্লাপাড়ার অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছেন।

এম আকবর আলী ক্ষমতার খুব কাছাকাছি ছিলেন, তারপরেও কোনো অনিয়ম দুর্নীতি তাকে স্পর্শ করতে পারেনি।

এমন কি তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যের বিরুদ্ধে কোনো অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ নেই। তিনি এলাকায় এবং দলের কাছে পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত। আর এর জন্যেই দল তাকে মূল্যায়ন করেছে।

বিনয়ী, মন্ত্র, ভদ্র, সৎ ও দক্ষ এবং উল্লাপাড়ার জনপ্রিয় মানুষ এম, আকবর আলীকে মনোনয়ন দেওয়ার কারণে বিএনপি দলের সকল স্তরের নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। তারা বলেছেন, দল সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যদি প্রার্থী বদল হতো তাহলে উল্লাপাড়ায় বিএনপির ফলাফল অন্য রকম হয়ে যেত।

তবে এখন বিএনপির এই আসনে জয় অনেকটা সহায়ক হবে।

চর-তাড়াবাড়িয়ার কৃষক মোঃ মমিন মিয়া বলেন, আমরা খুব দুঃচিন্তায় ছিলাম যদি এম, আকবর আলীকে মনোনয়ন দেওয়া না হতো তবে আমাদের পরাজয় নিশ্চিত ছিলো। এখন তিনি মনোনয়ন পাওয়ায় বিএনপির সাথে অন্যান্য দলের প্রার্থীদের কঠিনভাবে লড়তে হবে।

জুংলীপুরের মোঃ মোতালেব মিয়া বলেন, এখানে এম, আকবর আলীর বিকল্প নেই। তিনি উল্লাপাড়াকে শিক্ষানগরী করে গড়ে তুলেছেন। যার জন্য আমাদের মতো গরিব মানুষের সন্তানেরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারছে। তিনি পরীক্ষিত নেতা। তার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার অভিযোগ নেই। এম, আকবর আলী উল্লাপাড়ায় সার্বিক উন্নয়নে নিবেদিত রয়েছেন।

এম, আকবর আলী বলেন, আমার জীবনে আর কিছু চাওয়া পাওয়া নেই, উল্লাপাড়া সলঙ্গার সর্বস্তরের জনসাধারণ আমাকে অনেক ভালোবাসা দিয়েছে, আমি তাদের জন্য আরো অনেক কাজ করতে চাই। যদি সুযোগ পাই, আমার দল যদি ক্ষমতায় যায়, আমি মাস্টারপ্ল্যান করে উল্লাপাড়া সলঙ্গার উন্নয়নে নিবেদিত থাকবো।

তিনি আরও বলেন, মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে উল্লাপাড়া-৪ আসনে মনোনীত করেছে।

আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সাথে থাকার জন্য। তিনি আরো বলেন, উল্লাপাড়া ও সলঙ্গার মানুষের ভালোবাসা আমার প্রধান শক্তি তারা আমাকে ভালোবাসে।

আমিও তাদের জন্য যা কিছু করার করবো। তিনি আরো বলেন, আমি দলের জন্য যে কোনো ত্যাগ স্বীকার করতে রাজি আছি। আমার দল বিএনপি, উল্লাপাড়া ও সলঙ্গার আপামোর মানুষের জন্য শেষ পর্যন্ত কাজ করে যাবো এবং লড়ে যাবো।

উল্লাপাড়া ও সলঙ্গার দলের নেতা-কর্মী এবং সাধারণ মানুষ বলেছেন, সাবেক সংসদ সদস্য,পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ, পরীক্ষিত জননেতা এম. আকবর আলীকে প্রার্থী করার মাধ্যমে এই আসনে বিএনপির ঝুঁকি অনেকটা কমে গেছে।

জনপ্রিয়

২০১৮ সালে সংসদে যাওয়া দলীয় প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে বিএনপির মশাল মিছিল

উল্লাপাড়া সলঙ্গার মানুষের জন্য আজীবন কাজ করে যাবো সাবেক এমপি এম আকবর আলী ‎

প্রকাশের সময় : ০৫:৪৫:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫

‎মোঃ মোসলেম উদ্দিন সিরাজী ‎সিরাজগঞ্জ 

‎ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রথম পর্যায়ে ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।

দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য সম্ভাব্য যে প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেছে তার মধ্যে সিরাজগঞ্জের ৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ৫টি আসনে প্রাথমিক প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেছে বিএনপি।

তবে সিরাজগঞ্জ-১ (কাজিপুর ও সদর) আসনে কোন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি।

এখানে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন আলোচিত কণ্ঠশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা। এই আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা স্থগিত রেখেছে দলটি। মনোনয়নের তালিকা ঘোষণার পর থেকে জেলা সদরসহ বিভিন্ন উপজেলায় ঘোষিত প্রার্থীর সমর্থকেরা আনন্দ মিছিল বের করেন।

ঘোষিত ৫টি আসনে সিরাজগঞ্জ-১ (কাজিপুর ও সদর) প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়নি সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু,সিরাজগঞ্জ-৩ (তাড়াশ-রায়গঞ্জ) জেলা বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক রায়গঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ভিপি আয়নুল হক,

সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবেক জাতীয় সংসদ সদস্য এম.আকবর আলী, সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীম এবং সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর) জেলা বিএনপি’র উপদেষ্টা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ডাঃ এম এ মতিনের ছেলে ডঃ এম এ মুহিত।

ঘোষিত প্রার্থীদের মধ্যে মূলত প্রার্থী , অভিজ্ঞ ও প্রবীণেই আস্থা রেখেছে দলটি।

সিরাজগঞ্জের পাঁচটি সংসদীয় আসনের মধ্যে উল্লাপাড়া সংসদীয় আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য এবং উল্লাপাড়া তথা দলের কাছে একজন পরিগ্রন্থ রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত প্রবীণ, অভিজ্ঞ ব্যাক্তি সাবেক এমপি এম আকবর আলী।

সিরাজগঞ্জের ছয়টি সংসদীয় আসনের মধ্যে সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) আসনটি গুরুত্ব বহন করেছে দলের কাছে সেই সাথে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে। কারণ চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ’ আওয়ামী লীগ মাঠে না থাকায় এবার নির্বাচনের মাঠে জামায়াতে ইসলামীকেই বিএনপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

এই আসনের জামায়াতে ইসলামী থেকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারি সেক্রেটারী জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খানকে। সেই হিসেবে তিনি একজন শক্তিশালী প্রার্থী তা বলা যায়।

উল্লাপাড়া আসনের সাধারণ মানুষেধর ভাষা এই রকম ছিলো যে,বিএনপি যদি মনোনয়নে ভুল করে তবে মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বিনা বাঁধায় জয় পেতে পারেন। এম.আকবর আলীকে মনোনয়ন দিলে কঠিন পরীক্ষায় পড়বে জামায়াতের প্রার্থী। কারণ এম আকবর আলী উল্লাপাড়ায় একজন পরীক্ষিত নেতা। তিনি দলের হয়ে রাস্তাঘাট, সেতু নির্মাণ, স্বনামধন্য একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে উল্লাপাড়ার অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছেন।

এম আকবর আলী ক্ষমতার খুব কাছাকাছি ছিলেন, তারপরেও কোনো অনিয়ম দুর্নীতি তাকে স্পর্শ করতে পারেনি।

এমন কি তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যের বিরুদ্ধে কোনো অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ নেই। তিনি এলাকায় এবং দলের কাছে পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত। আর এর জন্যেই দল তাকে মূল্যায়ন করেছে।

বিনয়ী, মন্ত্র, ভদ্র, সৎ ও দক্ষ এবং উল্লাপাড়ার জনপ্রিয় মানুষ এম, আকবর আলীকে মনোনয়ন দেওয়ার কারণে বিএনপি দলের সকল স্তরের নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। তারা বলেছেন, দল সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যদি প্রার্থী বদল হতো তাহলে উল্লাপাড়ায় বিএনপির ফলাফল অন্য রকম হয়ে যেত।

তবে এখন বিএনপির এই আসনে জয় অনেকটা সহায়ক হবে।

চর-তাড়াবাড়িয়ার কৃষক মোঃ মমিন মিয়া বলেন, আমরা খুব দুঃচিন্তায় ছিলাম যদি এম, আকবর আলীকে মনোনয়ন দেওয়া না হতো তবে আমাদের পরাজয় নিশ্চিত ছিলো। এখন তিনি মনোনয়ন পাওয়ায় বিএনপির সাথে অন্যান্য দলের প্রার্থীদের কঠিনভাবে লড়তে হবে।

জুংলীপুরের মোঃ মোতালেব মিয়া বলেন, এখানে এম, আকবর আলীর বিকল্প নেই। তিনি উল্লাপাড়াকে শিক্ষানগরী করে গড়ে তুলেছেন। যার জন্য আমাদের মতো গরিব মানুষের সন্তানেরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারছে। তিনি পরীক্ষিত নেতা। তার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার অভিযোগ নেই। এম, আকবর আলী উল্লাপাড়ায় সার্বিক উন্নয়নে নিবেদিত রয়েছেন।

এম, আকবর আলী বলেন, আমার জীবনে আর কিছু চাওয়া পাওয়া নেই, উল্লাপাড়া সলঙ্গার সর্বস্তরের জনসাধারণ আমাকে অনেক ভালোবাসা দিয়েছে, আমি তাদের জন্য আরো অনেক কাজ করতে চাই। যদি সুযোগ পাই, আমার দল যদি ক্ষমতায় যায়, আমি মাস্টারপ্ল্যান করে উল্লাপাড়া সলঙ্গার উন্নয়নে নিবেদিত থাকবো।

তিনি আরও বলেন, মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে উল্লাপাড়া-৪ আসনে মনোনীত করেছে।

আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সাথে থাকার জন্য। তিনি আরো বলেন, উল্লাপাড়া ও সলঙ্গার মানুষের ভালোবাসা আমার প্রধান শক্তি তারা আমাকে ভালোবাসে।

আমিও তাদের জন্য যা কিছু করার করবো। তিনি আরো বলেন, আমি দলের জন্য যে কোনো ত্যাগ স্বীকার করতে রাজি আছি। আমার দল বিএনপি, উল্লাপাড়া ও সলঙ্গার আপামোর মানুষের জন্য শেষ পর্যন্ত কাজ করে যাবো এবং লড়ে যাবো।

উল্লাপাড়া ও সলঙ্গার দলের নেতা-কর্মী এবং সাধারণ মানুষ বলেছেন, সাবেক সংসদ সদস্য,পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ, পরীক্ষিত জননেতা এম. আকবর আলীকে প্রার্থী করার মাধ্যমে এই আসনে বিএনপির ঝুঁকি অনেকটা কমে গেছে।