০৫:৪০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

উল্লাপাড়াকে শিক্ষা নগরী হিসেবে গড়ার মূল কারিগর এম আকবর আলী

  • প্রকাশের সময় : ১০:২০:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৫
  • 65

মো: মোসলেম উদ্দিন সিরাজী ‎সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি

‎তারিখ : ০৩/০৮/২০২৫ ইং ‎সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও সাবেক সংসদ সদস্য এম আকবর আলী আবারও আলোচনার কেন্দ্রে। বর্তমানে তিনি বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য এবং সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ১৯৯১ ও ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর এমপি থাকা কালে উল্লাপাড়ায় চোখে পড়ার মতো এক শিক্ষা বিপ্লব’ ঘটে। উপজেলার প্রত্যেকটি গ্রামে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে তিনি নিজ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা করেন অসংখ্য স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা। ফলে একটি কৃষিপ্রধান জনপদ থেকে উল্লাপাড়া ধীরে ধীরে রূপ নেয় ‘শিক্ষা নগরীতে’। তারই নেতৃত্বে গড়ে ওঠে ঐতিহাসিক সরকারি আকবর আলী কলেজ, স্ত্রী মোমেনা আলীর নামে প্রতিষ্ঠিত মোমেনা আলী বিজ্ঞান স্কুল, উল্লাপাড়া বিজ্ঞান কলেজ এছাড়াও নিজ গ্রাম বড়হরে একটি স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা করে তিনি শিক্ষা বিস্তারে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। শুধু শিক্ষা নয়, এম আকবর আলীর সংসদ সদস্য থাকাকালীন সময় উল্লাপাড়ার ব্রিজ, কালভার্ট, রাস্তা পাকাকরণসহ অবকাঠামোগত উন্নয়নেও ছিল সরাসরি ভূমিকা। গ্রামীণ জনপদে আধুনিকতার ছোঁয়া পৌঁছে দিতে তিনি দিনরাত পরিশ্রম করেছেন। উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে তার অবদান আজও মানুষ শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে। দলের সংকটকালে মাঠে থেকে নেতাকর্মীদের পাশে দাঁড়ানো, তাদের খোঁজখবর নেওয়া ও প্রেরণা জোগানোয় তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সকলের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। নির্বাচনী মাঠে ইতোমধ্যে দলীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ ভোটারদের মাঝে এম আকবর আলীকে ঘিরে জোরালো উৎসাহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। জনপ্রিয়তায় তিনি এখন এমপি পদপ্রার্থীদের মধ্যে শীর্ষে অবস্থান করছেন। তৃণমূল জনগণের ভাষ্য অনুযায়ী, উল্লাপাড়া আজ যে পর্যায়ে পৌঁছেছে, তার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান সাবেক এমপি এম আকবর আলীর। তারা আরো বলেন, এম আকবর আলী যদি এমপি হয় আগামী সংসদ নির্বাচনে তাহলে উল্লাপাড়া উপজেলাতে আরো উন্নয়ন হবে। তাই আসন্ন নির্বাচনে তাকে আবারো নেতৃত্বে দেখতে চান অনেকেই। এম আকবর আলী বলেন, উল্লাপাড়ার মানুষ আমার শক্তি। আমি তাদের ভালোবাসা ও বিশ্বাসে আবারও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে চাই। শিক্ষা, অবকাঠামো, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থানে টেকসই পরিকল্পনা রয়েছে আমার। সুযোগ পেলে আবারো জনগণের পাশে দাঁড়াবো।”

জনপ্রিয়

উখিয়ায় আমির হোসেনের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জমি দখল ও মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে

উল্লাপাড়াকে শিক্ষা নগরী হিসেবে গড়ার মূল কারিগর এম আকবর আলী

প্রকাশের সময় : ১০:২০:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৫

মো: মোসলেম উদ্দিন সিরাজী ‎সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি

‎তারিখ : ০৩/০৮/২০২৫ ইং ‎সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও সাবেক সংসদ সদস্য এম আকবর আলী আবারও আলোচনার কেন্দ্রে। বর্তমানে তিনি বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য এবং সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ১৯৯১ ও ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর এমপি থাকা কালে উল্লাপাড়ায় চোখে পড়ার মতো এক শিক্ষা বিপ্লব’ ঘটে। উপজেলার প্রত্যেকটি গ্রামে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে তিনি নিজ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা করেন অসংখ্য স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা। ফলে একটি কৃষিপ্রধান জনপদ থেকে উল্লাপাড়া ধীরে ধীরে রূপ নেয় ‘শিক্ষা নগরীতে’। তারই নেতৃত্বে গড়ে ওঠে ঐতিহাসিক সরকারি আকবর আলী কলেজ, স্ত্রী মোমেনা আলীর নামে প্রতিষ্ঠিত মোমেনা আলী বিজ্ঞান স্কুল, উল্লাপাড়া বিজ্ঞান কলেজ এছাড়াও নিজ গ্রাম বড়হরে একটি স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা করে তিনি শিক্ষা বিস্তারে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। শুধু শিক্ষা নয়, এম আকবর আলীর সংসদ সদস্য থাকাকালীন সময় উল্লাপাড়ার ব্রিজ, কালভার্ট, রাস্তা পাকাকরণসহ অবকাঠামোগত উন্নয়নেও ছিল সরাসরি ভূমিকা। গ্রামীণ জনপদে আধুনিকতার ছোঁয়া পৌঁছে দিতে তিনি দিনরাত পরিশ্রম করেছেন। উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে তার অবদান আজও মানুষ শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে। দলের সংকটকালে মাঠে থেকে নেতাকর্মীদের পাশে দাঁড়ানো, তাদের খোঁজখবর নেওয়া ও প্রেরণা জোগানোয় তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সকলের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। নির্বাচনী মাঠে ইতোমধ্যে দলীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ ভোটারদের মাঝে এম আকবর আলীকে ঘিরে জোরালো উৎসাহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। জনপ্রিয়তায় তিনি এখন এমপি পদপ্রার্থীদের মধ্যে শীর্ষে অবস্থান করছেন। তৃণমূল জনগণের ভাষ্য অনুযায়ী, উল্লাপাড়া আজ যে পর্যায়ে পৌঁছেছে, তার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান সাবেক এমপি এম আকবর আলীর। তারা আরো বলেন, এম আকবর আলী যদি এমপি হয় আগামী সংসদ নির্বাচনে তাহলে উল্লাপাড়া উপজেলাতে আরো উন্নয়ন হবে। তাই আসন্ন নির্বাচনে তাকে আবারো নেতৃত্বে দেখতে চান অনেকেই। এম আকবর আলী বলেন, উল্লাপাড়ার মানুষ আমার শক্তি। আমি তাদের ভালোবাসা ও বিশ্বাসে আবারও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে চাই। শিক্ষা, অবকাঠামো, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থানে টেকসই পরিকল্পনা রয়েছে আমার। সুযোগ পেলে আবারো জনগণের পাশে দাঁড়াবো।”